একটি পর্যায়ে ১ উইকেটে ১৯৪ রান তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে পরের ৮৫ রানের মধ্যে নেই আরো ৬ উইকেট! স্কোরটা পাহাড়সম করার সুযোগ এলেও তা হেলায় হারাল স্বাগতিকরা। ফলে দিনশেষে স্কোরটা রূপ নিল ২৯১/৭-এ। সাদমান ইসলামের ১২০ রানের অনবদ্য এক ইনিংসের পরও ৩ উইকেট হাতে নিয়ে দলের লিড মাত্র ৬৪ রানের। মেহেদী হাসান মিরাজ ১৬ ও তাইজুল ইসলাম ৫ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন।

বাংলাদেশ দলনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে ব্যক্তিগত ২৩ রানে আউট করেছেন অভিষিক্ত ভিনসেন্ট মাসেকেসা। তার স্পিন বলে শর্ট মিডউইকেটে নিক ওয়েলচকে ক্যাচ দেন শান্ত। পানি বিরতির সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ২৫৯/৪। লিড ৩২ রানের। মুশফিক অপরাজিত ছিলেন ৩৭ রানে।

চট্টগ্রামে প্রথম ইনিংসে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। ৬৩তম ওভারে বেনেটের বলে মুশফিকুর রহিম বাউন্ডারি হাঁকালে লিড নিশ্চিত হয় স্বাগতিক দলের। ৬৪ ওভারশেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ২৩৫ রান, লিড ছিল ৮ রানের। মুশফিকুর রহিম ২২ ও নাজমুল হোসেন শান্ত ১৪ রানে ব্যাট করছিলেন।

পরপর দুই বলে সেঞ্চুরিয়ান সাদমান ইসলাম ও মুমিনুল হকের উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে যায় বাংলাদেশ। ৫৪তম ওভারের শেষ বলে ওয়েলিংটন মাসাকাদজার বলে ডিপ মিডউইকেটে বেন কারানকে ক্যাচ দেন মুমিনুল। ৬৪ বলে ৩৩ রান করেন মুমিনুল। তার বিদায়ে ৭৬ রানের জুটি ভেঙে যায়। পরের ওভারের প্রথম বলে সাদমানকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন ব্রায়ান বেনেট। সাদমান ১৮০ বলে ক্যারিয়ারসেরা ১২১ রান করে আউট হয়েছেন। তাদের বিদায়ের পর চা-বিরতির আগে ১১ রানের জুটি গড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। দলের সংগ্রহ ছিল ২০৫/৩।