চট্টগ্রামে শান্ত, মিরাজদের সিরিজ বাঁচানোর লড়াই

২০০১ সালে চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে টেস্টের নবাগত দল বাংলাদেশ আট উইকেটে হেরে যায় তখনকার তারকাখচিত জিম্বাবুয়ের কাছে। এরপর চট্টগ্রামে দুটি টেস্ট খেলে বড় ব্যবধানে হেরেছে জিম্বাবুয়ে। ২০০৫ সালে এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে ২২৬ রানে ও ২০১৪ সালে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ১৮৬ রানে জিম্বাবুয়েকে হারায় বাংলাদেশ।

রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের নাম বদলে এখন বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়াম। এখানেই সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে লড়বে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে। এই ভেন্যুতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৫টি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। যদিও জয় খুব বেশি নেই। মাত্র দুটি জয়ের পাশাপাশি ১৬টিতে হেরেছে বাংলাদেশ, আর সাতটি ম্যাচ হয়েছে ড্র।

চট্টগ্রামে সোমবার শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের মধ্যকার দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। সিলেটে প্রথম ম্যাচে হেরে বসেছে বাংলাদেশ। সিরিজ বাঁচাতে চট্টগ্রামে জিততেই হবে নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজদের।

বাংলাদেশ সময় সোমবার সকাল ১০টায় শুরু হবে চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিনের খেলা।

সিলেটে থ্রিলার জিতে নেয় জিম্বাবুয়ে। অতিথি দলকে ১৭৪ রানের ছোট টার্গেট দিতে সমর্থ হয় বাংলাদেশ। মিরাজ ও তাইজুলের বীরত্বে এই রান নিয়েও লড়াই করে স্বাগতিকরা। অতিথি দলটি জিতলেও তাদের ৭ উইকেটের পতন ঘটে। জিম্বাবুয়ের জয়ে বিফলে যায় মিরাজের ১০ উইকেট।

বাংলাদেশের সঙ্গে এখন পর্যন্ত ১৯ টেস্ট খেলে আটটি জিতেছে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের মাটিতে হয়েছে ১১টি টেস্ট, যার বাংলাদেশ ছয়টি ও জিম্বাবুয়ে তিনটি জয় পায়। এই তিনটির মধ্যে দুটিই সিলেটে। তৃতীয় জয়টি তারা পেয়েছে চট্টগ্রামে। ২০০১ সালে চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে টেস্টের নবাগত দল বাংলাদেশ আট উইকেটে হেরে যায় তখনকার তারকাখচিত জিম্বাবুয়ের কাছে। ট্রেভর গ্রিপার ও ক্রেগ উইশার্টের জোড়া সেঞ্চুরির পর গ্র্যান্ট ফ্লাওয়ার নিয়েছিলেন ম্যাচে ৮ উইকেট।

এরপর চট্টগ্রামে দুটি টেস্ট খেলে বড় ব্যবধানে হেরেছে জিম্বাবুয়ে। ২০০৫ সালে এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে ২২৬ রানে ও ২০১৪ সালে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ১৮৬ রানে জিম্বাবুয়েকে হারায় বাংলাদেশ।

রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের নাম বদলে এখন বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়াম। এখানেই সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে লড়বে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে। এই ভেন্যুতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৫টি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। যদিও জয় খুব বেশি নেই। মাত্র দুটি জয়ের পাশাপাশি ১৬টিতে হেরেছে বাংলাদেশ, আর সাতটি ম্যাচ হয়েছে ড্র।

দ্বিতীয় টেস্টের দলে আসছে পরিবর্তন। ওপেনিং ব্যাটার এনামুল হক বিজয়কে ডাকা হয়েছে। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে অনবদ্য ফর্ম দেখিয়ে টেস্ট দলে আসা বিজয় চট্টগ্রাম টেস্টের একাদশে সুযোগ পেয়ে যেতে পারেন। পেস বোলার নাহিদ রানা নেই দ্বিতীয় টেস্টে। তার জায়গায় আসা স্পিনার তানভির ইসলামকে খেলাবে বাংলাদেশ, নাকি কোনো পেসারই সুযোগ পাবেন, সেটি জানতে অপেক্ষা করতে হবে সোমবার সকাল পর্যন্ত।

আরও