ফ্রান্সকে হতাশার নীলে ডুবিয়ে ইউরোর ফাইনালে অপ্রতিরোধ্য স্পেন

চলতি ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে স্পেন যেন এক অপ্রতিরোধ্য দল। কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির বিপক্ষে জয় পেতে কষ্ট হলেও অন্যান্য ম্যাচগুলোতে দাপটের সঙ্গেই বিজয় ছিনিয়ে নিয়েছে ২০০৮ ও ২০১২ সালের চ্যাম্পিয়নরা। আজ প্রথম সেমিফাইনালে ফ্রান্সকে হারাতেও বেশি কষ্ট হলো না স্পেনের। প্রথমার্ধের দুর্দান্ত অ্যাটাকিং ফুটবলের পর তাদের দ্বিতীয়ার্ধে ব্যস্ত থাকতে হয়েছে রক্ষণের কাজে। সেখানে পুরো মার্কসই পাবে স্পেন। আর তাতে হতাশার নীলে ডুবল ফ্রান্সও।

চলতি ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে স্পেন যেন এক অপ্রতিরোধ্য দল। কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির বিপক্ষে জয় পেতে কষ্ট হলেও অন্যান্য ম্যাচগুলোতে দাপটের সঙ্গেই বিজয় ছিনিয়ে নিয়েছে ২০০৮ ও ২০১২ সালের চ্যাম্পিয়নরা। আজ প্রথম সেমিফাইনালে ফ্রান্সকে হারাতেও বেশি কষ্ট হলো না স্পেনের। প্রথমার্ধের দুর্দান্ত অ্যাটাকিং ফুটবলের পর তাদের দ্বিতীয়ার্ধে ব্যস্ত থাকতে হয়েছে রক্ষণের কাজে। সেখানে পুরো মার্কসই পাবে স্পেন। আর তাতে হতাশার নীলে ডুবল ফ্রান্সও। 

মিউনিখে আজ দারুণ শুরু করেছিল ফ্রান্স। মাত্র ৮ মিনিটের মাথায় গোল পেয়ে গিয়েছিলো তারা। এমবাপের ক্রস থেকে দুর্দান্ত হেডে গোল করেন রান্ডাল কুলো মুয়ানি। এতে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় ফ্রান্স। চলতি ইউরোতে এই প্রথম প্রথমার্ধে গোলের দেখা পেল ফরাসিরা।

স্পেন যে এবারের ইউরোতে দুর্দান্ত, সেটি প্রমাণ করতে সময় নেয়নি বেশি। ২১ মিনিটে লামিন ইয়ামালের চোখ ধাঁধানো গোলে সমতায় ফেরে স্পেন। আলভারো মোরাতার অ্যাসিস্ট থেকে বাঁপায়ের দারুণ শটে ফরাসিদের জালে কম্পন ধরিয়ে দেন ১৬ বছর বয়সী এ কিশোর।

অল্প সময়ের মধ্যে সমতায় ফিরেও গোলক্ষুধা একটুও কমেনি স্পেনের। ৪ মিনিট পরই আবার গোল করে স্প্যানিশরা। দানি ওলমোর গোলে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যায় লুইস ডি লা ফুয়েন্তের দল। ডি-বক্সের মাঝখান থেকে দুই ফরাসি ডিফেন্ডারের মাঝখান দিয়ে শট নিয়ে লক্ষ্যভেদ করেন স্প্যানিশ এ অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার ও উইঙ্গার।

এরপর আরো কিছু গোলের সুযোগ তৈরি করে দুই দল। গোল পায়নি কেউ। অবশেষে ২-১ ব্যবধানে জিতে  ফাইনালে যাওয়ার আনন্দ উদযাপন করতে শুরু করে স্প্যানিশরা। 


আরও