লবণের পরিবর্তে মসলার মিশ্রণ দিয়ে রান্না করুন
শাকসবজি বেশি খাওয়া
ভাজার পরিবর্তে মাংস, মুরগি ও মাছ বেক করে খাওয়ার চেষ্টা করা
গ্রেভি বা অতিরিক্ত চর্বি ছাড়া খাবার পরিবেশন করা
অল্প বা চিনি ছাড়া খাবার বেছে নেয়া
ফ্যাটমুক্ত (স্কিম) বা কম চর্বিযুক্ত দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার গ্রহণ
প্রতিদিন শস্যদানা থেকে তৈরি খাবার খাওয়া যেমন গম, বাদামি চাল, ওটস, ও হোল-গ্রেন কর্ন। বাড়িতে রান্না করা খাবার এবং বাইরে খাওয়ার সময় সাদা ভাতের পরিবর্তে বাদামি চাল বেছে নেয়া
খাদ্য লেবেল পড়া, স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাট, কোলেস্টেরল, লবণ (সোডিয়াম) এবং অতিরিক্ত শর্করা নেই এমন খাবার বেছে নেয়া
এক সপ্তাহের জন্য কী খাওয়া হয়েছে তার একটি লিখিত রেকর্ড রাখার চেষ্টা করা
খাদ্য তালিকা ছাড়াও অন্যান্য যে নিয়ম অনুসরণ করা দরকার সেগুলো হলো—
ধূমপান পরিহার করা
সীমিত পরিমাণে অ্যালকোহল পান
শারীরিক কার্যকলাপ বাড়ানো
প্রতিদিন প্রায় দিনে ৩০ মিনিট বা তার বেশি সক্রিয় থাকা জরুরি। এ জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ নিয়ে একজন ব্যক্তির জন্য সঠিক শারীরিক কার্যকলাপের ধরন এবং পরিমাণ সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা
ওজন বেশি হলে বা স্থূলতা থাকলে ওজন কমানোর জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করা। একটি বাস্তবসম্মত ওজন-হ্রাস পরিকল্পনা তৈরি করতে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী বা খাদ্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলতে হবে।
পর্যাপ্ত ঘুম
প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো। ঘুমের সমস্যা হলে আপনার ঘুমের অভ্যাস উন্নত করার জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া।
সূত্র: এনআইডিডিকে