সব শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের উদ্যোক্তা ও চেয়ারম্যান রফিক হাসান তার কাছে থাকা কোম্পানিটির সব শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটের মাধ্যমে আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে বিদ্যমান বাজার দরে কোম্পানিটির ২১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৩০ টি শেয়ার বিক্রি করবেন তিনি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের উদ্যোক্তা ও চেয়ারম্যান রফিক হাসান তার কাছে থাকা কোম্পানিটির সব শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটের মাধ্যমে আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে বিদ্যমান বাজার দরে কোম্পানিটির ২১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৩০টি শেয়ার বিক্রি  করবেন তিনি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

২০১৫ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৬৭ কোটি ৯৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৯৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৮৫ হাজার ১১৯টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে ৪৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২১ দশমিক ২১ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ৩৩ দশমিক ২২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৬ পয়সা। এর আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫৯ পয়সা। আর  দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৩ পয়সা। এর আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩২ পয়সা। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ৮৫ পয়সায়।

সর্বশেষ ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সাড়ে ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছিল তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের পর্ষদ।  এ সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪ পয়সা। এর আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছরের ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৩০ টাকা ৭৪ পয়সা।

ডিএসইতে গতকাল তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ শেয়ারের সর্বশেষ ও সমাপনী দর ছিল ২২ টাকা ৭০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ২০ টাকা  ও ৩২ টাকা ১০ পয়সা।

আরও