এআই বিষয়ক আইন করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার: আইনমন্ত্রী

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বিষয়ক আইন করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) ‘সেন্টার ফর এনআরবি’র একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এসব কথা বলেন। সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বিষয়ক আইন করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) ‘সেন্টার ফর এনআরবি’র একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এসব কথা বলেন। সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

আনিসুল হক বলেন, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির উৎকর্ষতার কথা বিবেচনা করে এআই বিষয়ক আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তিনি বলেন, এটি নিয়ে প্রাথমিক আলাপ করা হচ্ছে। তবে এ আইন প্রণয়নের আগে অংশীজনদের সঙ্গে অবশ্যই আলাপ-আলোচনা করা হবে।

আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সবসময় জনবান্ধব আইন প্রণয়ন করতে চায়। সে জন্যই তার সরকার আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার সুযোগ রেখেছে।

প্রতিনিধি দলের প্রধান ‘সেন্টার ফর এনআরবি’র চেয়ারপাসন এম এস সেকিল চৌধুরীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আইনমন্ত্রী বলেন, আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশিরাও (এনআরবি) যাতে ভাচুর্য়ালি অংশ নিয়ে তাদের মতামত জানাতে পারেন, সে বিষয়ে তিনি পদক্ষেপ নেবেন।

আনিসুল হক বলেন, সময়ের চাহিদার কারণে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি আদালত কতৃর্ক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার আইন প্রণয়ন করেছে। ভাচুর্য়াল আদালত প্রতিষ্ঠা করেছে। বৃটিশ আমলের সাক্ষ্য আইন যুগোপযোগী করা হয়েছে। এখন দেশী-বিদেশী সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সরকারের এসব কর্মকাণ্ডের সুফল পাচ্ছে।

আইনমন্ত্রী আরো বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু আমাদেরকে একটি স্বাধীন দেশ দেননি, তিনি মাত্র সাড়ে তিন বছরে এ দেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ার রূপরেখা তৈরি করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে তার দেখানো পথেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিগত ১৫ বছরে তার সরকার অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশি ভাই-বোনদের যথেষ্ট অবদান রয়েছে।

আরও