সংবর্ধিত হলেন মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ও ড. মসিউর রহমান

সংবর্ধিত হলেন অর্থনীতিবিদ এ. বি. এম. মো. আজিজুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান। গবেষণা, অর্থনীতি, নীতিনির্ধারণ ও উন্নয়ন চিন্তায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে গতকাল রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে এ দুই গুণীজনের সংবর্ধনার আয়োজন করে বণিক বার্তা ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)।

সংবর্ধিত হলেন অর্থনীতিবিদ এ. বি. এম. মো. আজিজুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান। গবেষণা, অর্থনীতি, নীতিনির্ধারণ ও উন্নয়ন চিন্তায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে গতকাল রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে এ দুই গুণীজনের সংবর্ধনার আয়োজন করে বণিক বার্তা ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)।

অনুষ্ঠানে ড. মসিউর রহমানের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং বিআইডিএসের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। আর এ. বি. এম. মো. আজিজুল ইসলামের পক্ষে ক্রেস্ট গ্রহণ করেন ব্র্যাক বিজনেস স্কুলের ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ মুজিবুল হক। শারীরিক অসুস্থতার কারণে অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দেন এ. বি. এম. মো. আজিজুল ইসলাম।

বণিক বার্তা ও বিআইডিএসের আয়োজনে এটি ষষ্ঠ ‘‌গুণীজন সংবর্ধনা’। এর আগে ২০১৪ সালে অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, ২০১৫ সালে ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন ও ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, ২০১৭ সালে অধ্যাপক রেহমান সোবহান ও ২০১৯ সালে সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইদুজ্জামান ও আবুল মাল আবদুল মুহিতকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। ২০২২ সালে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো ও ট্রাস্টি অধ্যাপক ড. রওনক জাহানকে সংবর্ধনা ও প্রয়াত অর্থনীতিবিদ ড. আকবর আলি খানকে মরণোত্তর সম্মাননা দিয়েছিল বণিক বার্তা ও বিআইডিএস।

সংবর্ধনার পর নিজের অনুভূতি জানাতে গিয়ে এ. বি. এম. মো. আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘‌বণিক বার্তা এবং বিআইডিএস আমাকে সংবর্ধিত করার যে উদ্যোগ নিয়েছে এর জন্য আমি তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। সংবর্ধনা দেয়ার এ সিদ্ধান্ত উত্তরোত্তর বিনয়ের সঙ্গে আমাকে অভিভূত করেছে।’ 

তিনি বলেন, ‘‌আমি বণিক বার্তার একজন নিয়মিত পাঠক, প্রতিদিনই বণিক বার্তা পড়ি। তাদের বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন থেকে আমি উপকৃত হই। আমার নিজের মতামতের সঙ্গে বণিক বার্তার প্রকাশিত মন্তব্যের অনেক ক্ষেত্রে পূর্ণ মিল থাকে। বিআইডিএসের সঙ্গেও আমার সম্পৃক্ততা আছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে থাকাকালে বিআইডিএসের সদস্য ছিলাম। এ দুটো প্রতিষ্ঠান আমাকে সংবর্ধিত করায় তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’ 

আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘‌স্বীকৃতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বও কিছুটা বেড়ে যায়। দায়িত্ব পালনের সঙ্গে সঙ্গে সঠিক ভূমিকা যাতে পালন করতে পারি, তার জন্য সবার কাছ থেকে আশীর্বাদ চাই।’

প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান তাকে সম্মাননা জানানোর জন্য বিআইডিএস ও বণিক বার্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। একই সঙ্গে জ্যেষ্ঠ সহকর্মী অর্থনীতিবিদ এ. বি. এম. মো. আজিজুল ইসলামকেও অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, ‘‌সতীর্থ, সহকর্মী ও বন্ধুদের উপস্থিতিতে আমি আনন্দিত। আমি যাদের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও পরামর্শে উপকৃত হয়েছি, তাদের ঋণ স্বীকার করে কৃতজ্ঞতা জানাই।’

অনুষ্ঠানে দেশের অর্থনীতি ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার নানা দিক নিয়ে কথা বলেন ড. মসিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘‌রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার যুক্তি ও পরিচালনার লক্ষ্য সমাজের সার্বিক কল্যাণ। রাজনৈতিক কর্তৃপক্ষ সার্বিক সমাজকল্যাণ অর্জনের মাধ্যমে জনগণের সমৃদ্ধি এবং রাষ্ট্রের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারে। ন্যায্যতার মৌলিক নীতি হলো আত্মমর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপন, অন্যের ক্ষতি না করা এবং সবার প্রাপ্য অধিকার বা সম্পদ নিশ্চিত করা। নাগরিকরা সৎ গুণের অধিকারী ব্যক্তিদের রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য নির্বাচিত করবেন। আইনে প্রতিষ্ঠিত শান্তি, ন্যায়বিচার ও স্বচ্ছতা; স্বাস্থ্য, জীবন ও সম্পদের সুরক্ষা; অর্থনৈতিক নিরাপত্তা; শাসন ব্যবস্থা ও সমাজের বিভিন্ন স্তরে দায়িত্ব ও ক্ষমতা বিন্যাস মৌলিক পণ্যের অন্তর্ভুক্ত।’

গুণীজনদের এ সম্মাননা আয়োজনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন, ‘আজকে আমার খুব ঘনিষ্ঠ দুজনকে সংবর্ধনা দেয়া হচ্ছে। আমি এতে আনন্দিত। মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম (এ. বি. এম. মো. আজিজুল ইসলাম) শ্যাডো প্রাইসের ওপর কাজ করেছেন। তিনি অত্যন্ত গুণীজন। প্রত্যেকটি বিষয়ের একটি দার্শনিক দিক রয়েছে, যেদিকে ড. মসিউর রহমান আমাদের ধাবিত করেছেন। সবসময় নতুন বইয়ের প্রতি তার বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। তার কারণে নতুন নতুন বইয়ের সন্ধান পেতাম। সরকারি কর্মচারীদের নতুন নতুন বই পড়ার বিষয়ে একটি নিদর্শনও তিনি রেখেছেন।’

অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন, ‘‌ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষকতা জীবনের একেবারে শুরুর দিকের ছাত্র ছিলেন আজিজ (এ. বি. এম. মো. আজিজুল ইসলাম)। নিজের কর্মের মধ্য দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক এবং পেশাগত জীবন পরিপূর্ণ করেছেন। তিনি একাধারে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করেছেন। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও তার পেশাজীবন ছিল বর্ণিল। অন্যদিকে দেশের অর্থনীতি ও নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে মসিউর রহমানের জ্ঞান ও দক্ষতা। আমি তাদের দুজনকেই অভিনন্দন জানাই।’

সংবর্ধিত দুই গুণীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, ‘তাদের দুজনের সঙ্গেই আমার যোগাযোগ আছে। আমি তাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করি। আর এ আয়োজনের জন্য বণিক বার্তা ও বিআইডিএসকে ধন্যবাদ জানাই।’ 

পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন, ‘‌শ্রদ্ধেয় মসিউর রহমান স্যারের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে। আর মির্জ্জা আজিজ স্যারকে দূর থেকে দেখেছি। তবে তিনি ময়মনসিংহের ডেপুটি কমিশনার থাকাকালীন একবার দেখা হয়েছিল। আমি ময়মনসিংহের একটা আঞ্চলিক পত্রিকার সম্পাদক ছিলাম। সেই পত্রিকার প্রত্যয়নপত্র আনতে গেলাম স্যারের কাছে। এটাই আমার জীবনের প্রথম কোনো প্রত্যয়নপত্র ছিল। আর মসিউর রহমান স্যারের সঙ্গে ২০০৯ সাল থেকে কাজ করেছি। দেশের ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রে তিনি আমাদের দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। তাকে কখনো ক্ষুব্ধ হতে দেখিনি। অত্যন্ত একাডেমিক মানুষ তিনি।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘‌অত্যন্ত বিচক্ষণ, সংবেদনশীল এবং গুণী মানুষ ড. মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম। তিনি যখন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা, তখন আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের দায়িত্বে। সে সময় আমাকে দায়িত্ব পালনে সর্বোচ্চ স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন তিনি। আর ড. মসিউর রহমান হলেন আমার স্যার। ১৯৬৩-৬৪ সালে তিনি আমাদের ঢাকা কলেজে ইংরেজি পড়িয়েছেন। স্যার এখনো সুস্থ এবং কর্মঠ আছেন। বণিক বার্তা এবং বিআইডিএস তাদের দুজনকে যে সম্মাননা আজ দিল, তা অত্যন্ত সময়োচিত। তাদের দুজনকেই অভিনন্দন।’

সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক ড. রওনক জাহান বলেন, ‘‌মসিউর রহমান সবসময় সহপাঠীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চান। বিভিন্ন অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনেও উনি খুবই সক্রিয়। উনি একাধারে সুদক্ষ আমলা, রাজনীতিবিদ ও একাডেমিকও বটে। উনি তাত্ত্বিক বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে এবং বলতে পছন্দ করেন। সবচেয়ে বড় গুণ হলো, সারা জীবন উচ্চপদে থাকলে মানুষের মধ্যে কিছু অহমিকা দেখা যায়। অথচ মসিউর রহমানকে কখনো অহমিকা প্রকাশ করতে দেখিনি। তাকে আমি সবসময় দেখেছি খুবই সজ্জন ব্যক্তি হিসেবে। সবসময় মুখে একটা হাসি লেগে থাকে। এটা আমার খুবই ভালো লাগে।’ 

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, ‘‌এরা দুজনই আমাদের ঐতিহ্যের সম্পদ। বিআইডিএস এবং বণিক বার্তাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, তারা বেঁচে থাকতেই আমাদের জাতীয় জীবনে অবদান রাখা মানুষদের সম্মানিত করার নতুন কৃষ্টি তৈরি করছে। এরা দুজনই একদিকে লোকাল, আবার দুজনেই গ্লোবাল। দুই পর্যায়েই তারা কাজ করেছেন। ম্যাক্রোইকোনমির টানাপড়েন, মৌলিক চিন্তার জায়গাগুলো সুন্দর করে দুজনই বুঝতে পারেন। বর্তমান সময়ে তাদের চিন্তা, কর্ম খুবই প্রাসঙ্গিক।’

হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ বলেন, ‘‌এই দুজন গুণী লোককে সংবর্ধনা দেয়ার জন্য বণিক বার্তা ও বিআইডিএসকে ধন্যবাদ জানাই। একজন মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি এই অ্যাপ্রেসিয়েশন, যেটা বণিক বার্তা ও বিআইডিএস করছে।’ 

সাবেক অর্থ সচিব ড. মোহাম্মদ তারেক বলেন, ‘‌আজকে যে দুজন সম্মাননা পাচ্ছেন তাদের দুজনের সঙ্গেই আমি কাজ করেছি। ড. মসিউর রহমান স্যারের সঙ্গে আমার কর্মক্ষেত্রে অনেক তর্ক হয়েছে কিন্তু স্যারের হৃদয়ের যে উষ্ণতা, তা ভোলার নয়। আজ তাদের সংবর্ধনায় আমি এজন্য ছুটে এসেছি। আমি যে তিনজন অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে বাজেটে কাজ করেছি, তাদের মধ্যে তিনি ছিলেন ধীরস্থির।’

সাবেক অর্থ সচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী বলেন, ‘‌আজিজুল ইসলামের সঙ্গে যদিও কাজ করার সুযোগ হয়নি। তবে তার নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের বিভিন্ন বক্তব্য শুনতাম, যা আমাদের অনুপ্রাণিত করত। ড. মসিউর রহমানের সঙ্গে জুনিয়র হিসেবে যখন কথা বলতাম, তখন বয়সের পার্থক্য অনুভব করিনি। তিনি অধীনদের খুব কাছে টেনে নিতে পারেন। আমাদের দেশে একটি বিষয় প্রচলিত রয়েছে, জীবদ্দশায় আমরা গুণীজনদের সম্মান জানাতে পারি না। এজন্য এ ধরনের আয়োজনের জন্য বিআইডিএস এবং বণিক বার্তাকে ধন্যবাদ।’

আব্দুল মোনেম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএসএম মঈনউদ্দীন মোনেম বলেন, ‘মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ও ড. মসিউর রহমান বিশ্বমানের মানুষ। নীতিনির্ধারণ ও অর্থনীতিতে তাদের অবদান অনেক। এমন দুজন মানুষকে গুণীজন হিসেবে মনোনীত করায় বণিক বার্তা ও বিআইডিএসকে ধন্যবাদ।’

ইস্ট কোস্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজম জে চৌধুরী বলেন, ‘‌আজকের সংবর্ধনার মতো শ্রদ্ধা জানানো আমাদের জন্য খুবই গর্বের বিষয়। ড. মসিউর রহমানের সঙ্গে আমার দেখা করার, কাজ করার সুযোগ হয়েছে। তিনি সবসময় হাস্যোজ্জ্বল থাকতেন। খুবই শান্ত স্বভাবের এবং অত্যন্ত মেধাবী একজন ব্যক্তি। আমরা যখন প্রশ্ন করেছি, অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় তিনি সবকিছুর উত্তর দিয়েছেন। সাহিত্য থেকে শুরু করে অর্থনীতি সবকিছুতে ওনার পারদর্শিতা আছে।’ 

তিনি বলেন, ‘‌মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম যখন সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন আমি তরুণ উদ্যোক্তা। আমি একটি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যান ছিলাম। আমাদের এমডিকে নিয়ে ওনার কাছে গিয়েছিলাম। এমডি সাহেব অনেক কথার মধ্যে আজিজ স্যারকে কীভাবে চিনতেন তা বলছিলেন। তখন আজিজুল স্যার বলছিলেন, এসবের তো দরকার নেই। আপনি যে প্রয়োজনে এসেছেন, সেগুলো বলেন। আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড বললে অন্য কোনো বিশেষ সুবিধা আমি আপনাকে দিতে পারব না। তখন আমার মনে হলো, এ ধরনের ব্যক্তিত্বই আমাদের জন্য আদর্শ।’

বণিক বার্তা সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদের সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন। তিনি বলেন, ‘‌ম্যাক্রো ইকোনমিকস নিয়ে সূক্ষ্মভাবে জানেন এমন মানুষের সংখ্যা দেশে খুব কম। তার মধ্যে এ. বি. এম. মো. আজিজুল ইসলাম প্রথম সারিতে থাকবেন। তিনি এর পাশাপাশি পলিসি প্র্যাকটিশনারও। তিনি সরকারি বিভিন্ন সংস্থার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি পরবর্তী সময়ে শিক্ষকতা করেছেন। তার অভিজ্ঞতা ছাত্র ও অন্যদের মাঝে শেয়ার করেছেন।’

অনুষ্ঠানের শুরুতে শাস্ত্রীয় সংগীত পরিবেশন করেন ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর নাতনি এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারের শিল্পী রীনাত ফওজিয়া। তার সঙ্গে তবলায় ছিলেন সঞ্জীব মজুমদার ও তানপুরায় নাজমা আক্তার।

অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, নীলফামারী-৪ আসনের সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান আহসান আদেলুর রহমান, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান, সরকারের সচিব মো. ফয়জুল ইসলাম, সাবেক রাষ্ট্রদূত জিয়াউস সামস চৌধুরী, সাবেক সচিব ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী, বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহমান খান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মফিজ উদ্দিন আহমেদ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. নাহিদ হোসেন, বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক রিপন কুমার দেবনাথ, ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্বাহী পরিচালক মো. সাইদ আহমেদ, কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মোহাম্মদ মুনসুর আলম খান, সাবেক মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মাসুদ আহমেদ, বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা এসএম সলিমুল্লাহ বাহার, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শোয়েব, এনবিআরের আয়কর নীতি বিভাগের সাবেক সদস্য মো. আলমগীর হোসেন, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও প্রধান তথ্য কমিশনার মোহাম্মদ জমিার বিসিকের সাবেক পরিচালক আবু তাহের খান প্রমুখ।

আরো উপস্থিত ছিলেন বেসরকারি ব্যাংক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার, ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি সেলিম আরএফ হোসেন, মিউচুয়াল স্ট্রাস্ট ব্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, দি সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এমডি সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলী, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এমডি মো. কামরুল ইসলাম চৌধুরী, শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের এমডি মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ, এনসিসি ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ মামদুদুর রশীদ, প্রিমিয়ার ব্যাংকের এমডি এম রিয়াজুল করিম, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এমডি জাফর আলম, ইউনিয়ন ব্যাংকের এমডি এ বি এম মোকাম্মেল হক চৌধুরী, মধুমতি ব্যাংকের এমডি মো. সফিউল আজম, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের এমডি হাবিবুর রহমান প্রমুখ। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর সাবেক এমডিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাবেক এমডি আনিস এ খান, এনসিসি ব্যাংকের সাবেক এমডি মোহাম্মদ নুরুল আমিন, সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক এমডি সহিদ হোসেন, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের সাবেক এমডি কাজী মশিউর রহমান, পূবালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মো. আব্দুল হালিম চৌধুরী ও শফিউল আলম খান চৌধুরী।

উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখ্ত, এমডি মো. মুরশেদুল কবীর, রূপালী ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, অগ্রণী ব্যাংকের সাবেক এমডি সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ, জনতা ব্যাংকের সাবেক এমডি মো. আব্দুছ ছালাম আজাদ, কৃষি ব্যাংকের সাবেক এমডি মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া, ব্যাংকার্স ক্লাব অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফকির প্রমুখ। 

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক সভাপতি এবং আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মো. সিদ্দিকুর রহমান, আকিজ বশির গ্রুপের এমডি শেখ বশির উদ্দিন, ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) বাংলাদেশ অফিসের উপদেষ্টা খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, বহুজাতিক স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিটপী দাশ প্রমুখ। 

আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে আরো ছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক মো. শাকিল রিজভী, ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান, অ্যাকনাবিন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টসের পার্টনার মো. রুকনুজ্জামান, এনার্জি প্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসির চেয়ারম্যান রবিউল আলম, বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আমিন আহমদ, এনার্জি প্যাক পাওয়ার জেনারেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ূন রশীদ, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পরিচালক এনামুল হক চৌধুরী, গ্রীণ ডেল্টা ক্যাপিটাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. রফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) প্রেসিডেন্ট মো. ছায়েদুর রহমান, বিএমবিএর সেক্রেটারি মো. রিয়াদ মতিন, প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান, ভিআইপিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের সিইও শহিদুল ইসলাম, ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাকসেসরিজ লিমিটেডের পরিচালক মাহে আলম, এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেডের সিইও মাহবুব আহমেদ, বিডি ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল লিমিটেডের সিইও সুমিত পোদ্দার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এ মইন, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক খাজা শাহরিয়ার, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার সাফাত রেজা, লংকাবাংলা অ্যা‌সেট ম্যা‌নেজ‌মেন্ট কোম্পা‌নি লি‌মি‌টে‌ডের উপ‌দেষ্টা খন্দকার আসাদ উল্লাহ, আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মমিনুল ইসলাম, ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও নাসিমুল বাতেন, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. কায়সার হামিদ, অ্যালায়েন্স ফাইন্যান্স পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কান্তি কুমার সাহা, সিভিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মামুনুর রশীদ মোল্লা, শাহজালাল ভেঞ্চার ক্যাপিটালের সিইও মো. মফিজুল ইসলাম খোকন, হকস বে অটোমোবাইলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল হক প্রমুখ।

গুণীজন সংবর্ধনায় আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর, ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন, সহযোগী অধ্যাপক শহিদুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাপানিজ স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. হাদিউজ্জামান, কথাসাহিত্যিক আফসানা বেগম, কবি ও গবেষক ড. মাসুদুজ্জামান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক বিজনেস স্কুলের সহকারী অধ্যাপক শামীম এহসানুল হক, ইউআইইউর উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবুল কাশেম মিয়া, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ব্যবসা ও অর্থনীতি অনুষদের ডিন ড. এ কে এনামুল হক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এবং সেন্টার ফর ইনফ্রাস্ট্রাকচার রিসার্চ অ্যান্ড সার্ভিসেসের (সিআইআরএস) পরিচালক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, শিক্ষা বিশেষজ্ঞ মাছুম বিল্লাহ, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শোয়াইব জিবরান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক আসিফ বিন আলী প্রমুখ।

সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর, অর্থনৈতিক বিশ্লেষক মামুন রশীদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

আরো উপস্থিত ছিলেন মেজর (অব.) মনজুর কাদের, দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান, অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও বিশ্ব স্বাস্থ্য অনুবিভাগ) মো. সাইদুর রহমান, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের মহাপরিচালক ড. মো. এনামুল হক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্যবিষয়ক পরামর্শক কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. আবু জামিল ফয়সাল, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এম জি আজম, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ, জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) কীটতত্ত্ব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম ছারোয়ার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরকৃবি) ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং (আইজিবিই) বিভাগের অধ্যাপক ড. তোফাজ্জল ইসলাম, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্লান্ট টেকনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু নোমান ফারুক আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক লায়েক সাজ্জাদ এন্দেল্লাহ, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক বশির আহমেদ ও ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজির অধ্যাপক এম শামীম কায়সার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও ভূতত্ত্ববিদ বদরূল ইমাম, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শক্তি গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক শাহরিয়ার আহমেদ চৌধুরী, আদানি গ্রুপ বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড ইউসুফ শাহরিয়ার, ওরিয়ন গ্যাস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) প্রকৌশলী অনুপ কুমার সেন, মেঘনা ফ্রেশ এলপিজি লিমিটেডের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) আবু সাঈদ রাজা, হুয়াওয়ে বাংলাদেশের পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স ডিরেক্টর কার্ল ইউ য়িং, ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টারের পরিচালক মৃন্ময় চক্রবর্তী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন, সহযোগী অধ্যাপক শহীদুল হাসান, ব্র্যাক মাইগ্রেশন কর্মসূচির সহযোগী পরিচালক শরিফুল হাসান প্রমুখ।

আরও