আগামী বছর ইস্পাতের বৈশ্বিক চাহিদা ১.৭ শতাংশ বাড়তে পারে

আগামী বছর ইস্পাতের বৈশ্বিক চাহিদা ১ দশমিক ৭ শতাংশ বাড়তে পারে। চলতি বছর এটি ‍বাড়তে পারে ২ দশমিক ৩ শতাংশ।

আগামী বছর ইস্পাতের বৈশ্বিক চাহিদা ১ দশমিক ৭ শতাংশ বাড়তে পারে। চলতি বছর এটি ‍বাড়তে পারে ২ দশমিক ৩ শতাংশ। ওয়ার্ল্ড স্টিল অ্যাসোসিয়েশনের এক নির্বাহী সম্প্রতি এ তথ্য জানিয়েছেন। মূলত উৎপাদন খাতে পুনরুদ্ধারকে চাহিদা প্রবৃদ্ধির প্রধান কারণ হিসেবে দেখছেন তিনি।

এক ইন্ডাস্ট্রি কনফারেন্সে অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী মহাপরিচালক ফ্র্যাঙ্ক জং বলেন, ‘‌দীর্ঘমেয়াদে অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস বা আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোয় ইস্পাতের চাহিদা দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২০৩৫ সাল নাগাদ চাহিদার পরিমাণ দাঁড়াতে পারে আট কোটি টনে।’

তিনি বলেন, ‘‌স্বল্পমেয়াদে ইস্পাত শিল্প বিদ্যমান অবকাঠামোগুলোয় জ্বালানি কার্যকারিতার ওপর মনোযোগ দেবে। পাশাপাশি ইস্পাত স্ক্র্যাপের ব্যবহার সর্বোচ্চে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে। উদ্দেশ্য কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমিয়ে আনা। কার্বন নিঃসরণ প্রতিরোধে স্ক্র্যাপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এক্ষেত্রে প্রাথমিক চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে আকরিক লোহা।’

তিনি আরো জানান, তিন দশকের মধ্যে ইস্পাত স্ক্র্যাপের প্রাপ্যতা ৭০ কোটি থেকে বেড়ে ১১০-১২০ কোটি টনে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

আরও