পূবালী ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের কুপন রেট ৯.৫৮%

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পূবালী ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের প্রথম অর্ধবার্ষিকের (চলতি বছরের ২৩ মার্চ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) জন্য ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ কুপন রেট ঘোষণা করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ সেপ্টেম্বর। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে বন্ডটির ট্রাস্টি।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পূবালী ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের প্রথম অর্ধবার্ষিকের (চলতি বছরের ২৩ মার্চ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) জন্য দশমিক ৫৮ শতাংশ কুপন রেট ঘোষণা করা হয়েছে। -সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ সেপ্টেম্বর। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে তথ্য জানিয়েছে বন্ডটির ট্রাস্টি।

চলতি বছরের ২৪ মার্চ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শুরু করেছে পূবালী ব্যাংকের পারপেচুয়াল বন্ডটি। এর আগে গত বছরের ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৮০২তম কমিশন সভায় পূবালী ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার পারপেচুয়াল বন্ড অনুমোদন করা হয়। বন্ডের বৈশিষ্ট্য হলো এটি আনসিকিউরড, কনটিনজেন্ট-কনভার্টিবল, পুরোপুরি পরিশোধিত, নন-কিউমুলেটিভ ব্যাসেল থ্রি কমপ্লায়েন্ট। বন্ডটির ৪৫০ কোটি টাকা প্রাইভেট প্লেসমেন্ট বাকি ৫০ কোটি টাকা পাবলিক অফারের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়েছে। বন্ডটির ইউনিটপ্রতি অভিহিত মূল্য হাজার টাকা। এর কুপন হার শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ, যা আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, ট্রাস্ট, সংগঠন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারী এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অনুকূলে ইস্যু করা হবে।

বন্ডটি ইস্যুর মাধ্যমে এডিশনাল টায়ার ওয়ান মূলধনের ভিত্তি শক্তিশালী করবে পূবালী ব্যাংক। বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে গ্রীন ডেল্টা ক্যাপিটাল লিমিটেড। বন্ডের অ্যারেঞ্জার, ইস্যু ম্যানেজার আন্ডাররাইটার হিসেবে দায়িত্বে ছিল সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

এর আগে গত বছরের মার্চে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বেমেয়াদি বন্ড ইস্যু করে ৫০০ কোটি টাকা উত্তোলনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পূবালী ব্যাংকের পর্ষদ। তবে বিএসইসির নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের পাশাপাশি পাবলিক অফারের মাধ্যমে বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত নেয় ব্যাংকটি। সে অনুসারে ৪৫০ কোটি টাকা প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে আর ৫০ কোটি টাকা পাবলিক অফারের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়েছে।

আরও