মে মাসে পুঁজিবাজার রিটার্নে এশিয়ার মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশ

করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যেও ভালো অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার। এর মধ্যেই রিটার্নের দিক দিয়ে দেশের পুঁজিবাজার তৃতীয়বারের মতো বিশ্বের শীর্ষ তালিকায় অবস্থান করছে। সম্প্রতি ফ্রন্টিয়ার জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যেও ভালো অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার এর মধ্যেই রিটার্নের দিক দিয়ে দেশের পুঁজিবাজার তৃতীয়বারের মতো বিশ্বের শীর্ষ তালিকায় অবস্থান করছে সম্প্রতি ফ্রন্টিয়ার জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে তথ্য উঠে এসেছে

তথ্যমতে, মে মাসে এশিয়ার পুঁজিবাজারে বড় উত্থান হয়েছে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্থান হয়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে গত মাসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে দশমিক ৪০ শতাংশ

প্রতিবেদনে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তান মে মাসে দেশটির পুঁজিবাজারে রিটার্ন হয়েছে দশমিক ৫০ শতাংশ দশমিক ২০ শতাংশ রিটার্নের মাধ্যমে পরের অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনাম

এছাড়া যথাক্রমে চীনে দশমিক ৬০ শতাংশ, ফিলিপাইনে দশমিক ৩০, কাজাখস্তানে দশমিক ৭০, শ্রীলংকায় দশমিক ৫০, থাইল্যান্ডে শূন্য দশমিক ৬০ ইন্দোনেশিয়ায় শূন্য দশমিক ৩০ শতাংশ রিটার্ন হয়েছে

এর আগে গত বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরেও এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হয় এর মধ্যে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সবচেয়ে বেশি ২৪ দশমিক ৪০ শতাংশ উত্থান হয় মূলত ওই সময় থেকেই বাংলাদেশের পুঁজিবাজার ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে এরপর সেপ্টেম্বর অক্টোবরেও বিশ্বের সেরা স্থান দখল করেছিল বাংলাদেশের পুঁজিবাজার

মে মাসের বাজার পর্যালোচনা করে দেখা যায়, মাসের প্রথম কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছিল হাজার ৪৭৯ দশমিক ৬১ পয়েন্টে মে মাসের লেনদেন শেষে সূচকটি দাঁড়িয়েছে হাজার ৯৯০ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে সে হিসাবে ডিএসইর সূচক বেড়েছে ৫১১ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৩ শতাংশ তবে মে মাসে ডিএসইএক্স সূচকটি সর্বোচ্চ হাজার দশমিক ৬৯ পয়েন্টে উঠে এসেছিল এদিকে মে মাসে ডিএসইর সর্বোচ্চ লেনেদেন দাঁড়িয়েছিল হাজার ৩৬৮ কোটি ৮৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকা গত মাসে ডিএসইর সর্বনিম্ন লেনদেন ছিল হাজার ১৫৯ কোটি ৮৩ লাখ ১২ হাজার টাকা

আরও