মার্চের
শুরুতে
যখন
প্রথম
নভেল
করোনাভাইরাস
(কভিড-১৯)
সংক্রমণের
খবর
সরকারিভাবে
ঘোষিত
হয়,
তখন
ছিল
ভরা
বোরো
মৌসুম।
শীতকালীন
অনেক
ফসল
উঠে
গেছে,
আবার
কিছু
ফসল
তখনো
মাঠে
আছে।
শহরে
নভেল
করোনাভাইরাস
নিয়ে
চিন্তাভাবনা
হলেও
অনেক
কৃষক
‘করলা’
বলেই
উড়িয়ে
দিয়েছিলেন।
এ
ভাইরাস
কেমন,
কী
করে
আক্রমণ
করে—এসব
কিছুই
তাদের
জানা
ছিল
না।
হয়তো
এখনো
নেই।
মার্চের
শেষের
দিকে
এসে
সরকার
সাধারণ
ছুটি
ঘোষণা
দিল,
সেটাও
কৃষকের
কাছে
কোনো
অসুবিধা
মনে
হয়নি।
তাদের
ছেলেমেয়েরা
শহরে
পড়াশোনা
করছে
বা
চাকরি
করছে,
তাদের
কয়েক
দিন
বাড়িতে
বেড়িয়ে
যাওয়ার
সুযোগ
সরকার
করে
দিয়েছে,
এটা
তো
ভালো।
ভালো-মন্দ
একটু
খাওয়ানো
যাবে।
ছুটি বাড়তেই
থাকল।
সরকার
বলছে
ছুটি,
কিন্তু
প্রশাসন
বলছে
ঘর
থেকে
বের
হওয়া
যাবে
না।
গণপরিবহন
বন্ধ।
হাটবাজার
নির্দিষ্ট
সময়ের
জন্য
খোলা
থাকে,
এর
মধ্যে
যা
হয়
কৃষককে
বিক্রি
করে
দিতে
হয়।
সবজি
যত
তাড়াতাড়ি
বিক্রি
করতে
পারেন
ততই
ভালো।
পেঁয়াজ,
রসুন
হয়তো
কিছুদিন
রাখা
যাবে।
কিন্তু
তাতেও
তো
হবে
না।
কৃষকের
তো
পরিবারের
খরচ
মেটাতে
হলে
ফসল
বিক্রি
করে
নগদ
টাকা
লাগবেই।
খড়ের
দাম
বেড়ে
যাওয়ায়
গরু
পালাটাও
কঠিন
হয়ে
গেছে।
কিন্তু
গরু
যে
বিক্রি
করে
দেবেন,
তারও
কোনো
উপায়
নেই।
মার্চের
শেষ
দিক
থেকেই
পত্রপত্রিকায়
কৃষকের
এসব
দুর্দশার
খবর
প্রকাশিত
হতে
থাকে।
জানা
যায়,
সবজির
মধ্যে
শশা,
বেগুন,
শিম,
আলুচাষীরা
বিপাকে
পড়েছেন।
দ্রুত
পচনশীল
বলে
কম
দামে
অনেকে
বিক্রি
করে
দিয়েছেন,
শশা
বিক্রি
হয়েছে
৩-৫
টাকা
কেজি,
বেগুন
৫
টাকা
কেজি,
টমেটো
বিক্রি
হয়েছে
৭-৮
টাকায়।
অনেক
চাষী
অভিমানে
গরুকে
সবজি
খাইয়েছেন।
অর্থকরী ফসল
হিসেবে
কৃষক
চাষ
করেন
পেঁয়াজ,
গম,
সরিষা,
মসুর,
ছোলা,
মটর,
খেসারিসহ
অন্য
অনেক
ফসল।
এগুলো
তোলার
সময়েই
লকডাউন
দেয়া
হয়েছে।
কিন্তু
কৃষিপণ্যের
বাজারজাতের
জন্য
কোনো
ব্যবস্থা
সরকার
নেয়নি,
এমনকি
স্থানীয়ভাবে
প্রশাসনও
কোনো
উদ্যোগ
নেয়নি।
কৃষি
সম্প্রসারণ
বিভাগ
সূত্রে
জানা
যায়,
আলু
তোলার
কাজ
প্রায়
শেষ
পর্যায়ে
থাকার
কারণে
১০৮
লাখ
টন
আলু
তোলার
যে
লক্ষ্যমাত্রা
ছিল,
তার
মধ্যে
৯৭
দশমিক
৬
লাখ
টন
তোলা
হয়েছে।
তবে
পেঁয়াজ
তোলার
সময়ে
লকডাউন
শুরু
হওয়ার
কারণে
২৩
দশমিক
৮
লাখ
টন
পেঁয়াজের
লক্ষ্যমাত্রা
থাকলেও
তোলা
হয়েছে
মাত্র
৯
দশমিক
৭৩
লাখ
টন
(The New Age, Crops remain unharvested, unsold, unpreserved,
৮
এপ্রিল,
২০২০)।
তরমুজ
ও
বাঙ্গিচাষীরাও
বিপাকে
পড়েছেন।
পরিবহনের
অভাবে
ফল
পেকে
মাঠে
গড়াগড়ি
খাচ্ছে।
সব
মিলিয়ে
সব
ধরনের
কৃষক
পড়েছেন
মহাবিপাকে।
প্রথম দফায়
সাধারণ
ছুটি
এপ্রিলের
৫
তারিখ
পর্যন্ত
থাকলেও
পরে
সপ্তাহে
সপ্তাহে
বাড়ানো
হয়েছে।
সবাইকে
বাড়িতে
থাকার
নির্দেশ
দেয়া
হচ্ছে।
বলা
হচ্ছে—বাড়িতে
থাকো,
নইলে
কবরে
যাও।
করোনায়
আক্রান্ত
হওয়া
থেকে
প্রতিরোধ
গড়ে
তুলতে
হলে
জনসমাগম
কমাতে
হবে।
বাজার
তো
জনসমাগমেরই
জায়গা।
এ
সময়
কৃষি
সম্প্রসারণ
বিভাগ
কি
কৃষকের
ফসল
বাজারজাত
করার
ক্ষেত্রে
কোনো
ভূমিকা
নিতে
পারত
না?
শুধু
কৃষক
নন,
তাদের
সঙ্গে
ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছেন
কৃষি
শ্রমিক।
কৃষক
ফসল
বিক্রি
করে
শ্রমিকের
মজুরি
দেবেন,
অনেক
ক্ষেত্রে
এমন
কথা
ছিল।
কৃষক
ফসল
বিক্রি
করতে
না
পারায়
শ্রমিক
বা
কামলার
মজুরি
দিতে
পারছেন
না।
এই
শ্রমিকরা
তাদের
শ্রম
খাটিয়ে
বছরে
কয়েক
মাস
যে
আয়
করেন,
তা
দিয়েই
সারা
বছর
চালাতে
হয়।
এখন
তারা
কী
করবেন?
বোরো ধান
কাটার
সময়
ঘনিয়ে
আসছে।
হাওড়
অঞ্চলে
ধান
কাটার
জন্য
অন্য
এলাকা
থেকে
শ্রমিক
আনতে
হয়।
লকডাউনের
কারণে
তারা
আসতে
পারছেন
না।
ফলন
ভালো
দেখা
গেলেও
ধান
হয়তো
শ্রমিকের
অভাবে
কাটা
হবে
না।
অথচ
শ্রমিক
বেকার
অবস্থায়
নিজের
এলাকায়
অনাহারে
পড়ে
আছেন।
কষ্ট
করে
যাবেন
তারও
উপায়
নেই।
পরিবহন
না
থাকার
কারণে
যাতায়াত
খরচ
বেড়ে
গেছে
কয়েক
গুণ।
খাদ্যনিরাপত্তার দিক
থেকে
দেখতে
গেলে
ধান,
গম,
সবজি,
ডাল,
তেল,
মসলা
লাগবেই।
এসব
কৃষি
মন্ত্রণালয়ের
দেখার
কথা
ছিল,
দেখেনি।
খাদ্য
উৎপাদন
বলতে
আরো
কিছু
খাত
আছে
মত্স্য
ও
পশুপালন
মন্ত্রণালয়ের
অধীনে।
গ্রামের
খামারিরা
আমিষজাতীয়
খাদ্য
যেমন
মাছ,
মাংস,
ডিম,
মুরগি
ইত্যাদির
জোগান
দেন।
তাদের
দুর্দশাও
কম
নয়।
যেমন
গো-খাদ্য
পাওয়া
না
গেলে
দুধের
গরু
পালন
করা
কঠিন।
যেমন
ফরিদপুরের
দুগ্ধখামারিরা
মাষকলাইসহ
বিভিন্ন
জাতের
ডালের
ক্ষেতে
যে
ঘাস
পাওয়া
যায়,
তা
গো-খাদ্য
হিসেবে
ব্যবহার
করেন।
তাই
অন্য
মৌসুমের
তুলনায়
কলাইয়ের
মৌসুমে
দুধ
উৎপাদন
বেড়ে
যায়।
কিন্তু
লকডাউনের
কারণে
তারা
সে
ঘাস
সংগ্রহ
করতে
পারছেন
না।
অন্যদিকে
গরুর
দুধের
দাম
লিটারপ্রতি
৫০
টাকা
থেকে
২৫
টাকায়,
এমনকি
১২
টাকায়ও
নেমে
এসেছে।
বাংলাদেশ
ডেইরি
ফারমার্স
অ্যাসোসিয়েশনের
(বিডিএফএ) পক্ষ
থেকে
জানানো
হয়েছে,
‘বর্তমান
পরিস্থিতিতে
প্রতিদিন
১৫০
লাখ
লিটার
দুধ
অবিক্রীত
থেকে
যাচ্ছে,
যার
বাজারমূল্য
প্রায়
৫৭
কোটি
টাকা।
আগামী
এক
মাস
এভাবে
চলতে
থাকলে
প্রায়
১
হাজার
৭১০
কোটি
টাকার
ক্ষতির
মধ্যে
পড়বেন
খামারিরা
(কালের কণ্ঠ,
করোনায়
দুধ
খামারিদের
দিনে
ক্ষতি
৫৭
কোটি
টাকা,
২৬
মার্চ,
২০২০)।’
নভেল করোনাভাইরাস
সংক্রমণে
সরকারের
নেয়া
লকডাউন
অবস্থায়
গণপরিবহন
ও
দোকানপাট
বন্ধ।
তাই
মিষ্টিসহ
দুগ্ধজাত
বিভিন্ন
পণ্য
উৎপাদনকারী
প্রতিষ্ঠানগুলোও
বন্ধ
রয়েছে।
এর
কারণে
অনেক
ছোট
খামারি
ক্ষতিগ্রস্ত
হচ্ছেন।
সিরাজগঞ্জের
শাহজাদপুরসহ
বিভিন্ন
এলাকায়
গরু
পালন
করে
দুধ
বিক্রি
করাই
পরিবারের
একমাত্র
আয়ের
উৎস।
তাদের
একমাত্র
সম্পদ
গরু।
গাভী
ঠিকই
দুবেলা
দুধ
দিচ্ছে
কিন্তু
কৃষক
বিক্রি
করতে
পারছেন
না।
ভালো নেই
পোলট্রি
খাতও।
মুরগি
ও
ডিম
উৎপাদন
ব্যাহত
হচ্ছে
ভীষণভাবে।
তার
একটি
কারণ
হচ্ছে
পোলট্রি
খাদ্যের
পর্যাপ্ত
সরবরাহ
নেই।
ফলে
অনেক
খামার
বন্ধ
হয়ে
যাচ্ছে।
বাধ্য
হয়ে
খামারিরা
মুরগি
ও
ডিম
কম
দামে
বিক্রি
করে
দিচ্ছেন।
বাজারে
চাহিদার
চেয়ে
অতিরিক্ত
সরবরাহ
থাকায়
মুরগি
ও
ডিমের
দাম
কমেছে।
পোলট্রি খাতসংশ্নিষ্ট
সংগঠনগুলোর
তথ্য
অনুযায়ী,
মার্চের
শেষের
দিকে
এসে
পোলট্রি
খাতে
বড়
ধরনের
সংকট
টের
পাওয়া
যায়।
প্রতিদিন
দেশে
৩
হাজার
২৭
টন
মুরগির
মাংস
উৎপাদন
হচ্ছে
কিন্তু
৭০
শতাংশ
মুরগি
অবিক্রীত
থাকছে।
ফলে
দিনে
প্রায়
২১
কোটি
টাকা
ক্ষতি
হচ্ছে।
প্রতিদিন
৪
কোটি
৬৬
লাখ
ডিম
উৎপাদন
হচ্ছে
কিন্তু
ডিম
বিক্রি
৬০
শতাংশ
কমে
গেছে।
এজন্য
১৫
কোটি
৩৮
লাখ
টাকা
ক্ষতি
হচ্ছে।
তেমনি
একদিনের
বাচ্চাও
৯০
শতাংশ
বিক্রি
হচ্ছে
না
এবং
পোলট্রি
খাদ্য
৭০
শতাংশ
বিক্রি
কমে
গেছে।
বাংলাদেশ
পোলট্রি
ইন্ডাস্ট্রিজ
সেন্ট্রাল
কাউন্সিলের
(বিপিআইসিসি) তথ্য
অনুযায়ী,
পোলট্রি
ইন্ডাস্ট্রিতে
প্রায়
৩৫
হাজার
কোটি
টাকার
বেশি
বিনিয়োগ
রয়েছে।
এ
খাতে
প্রত্যক্ষ
ও
পরোক্ষভাবে
৬০
লাখ
কর্মসংস্থান
রয়েছে
(দৈনিক সমকাল,
পোলট্রি
খাতে
দিনে
ক্ষতি
শতকোটি
টাকা,
৩১
মার্চ
২০২০)।
এদিকে নভেল
করোনাভাইরাস
প্রতিরোধের
জন্য
টেলিভিশনে
প্রতিদিন
বিভিন্ন
বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসক
ও
পুষ্টিবিজ্ঞানীরা
বলছেন
খাদ্যতালিকায়
প্রোটিনযুক্ত
খাবার
থাকতে
হবে।
যেমন
ডিম,
দুধ,
মাংস।
সে
হিসাবে
ডিম,
দুধ,
মাংসের
চাহিদা
বাড়ার
কথা
ছিল।
কিন্তু
নভেল
করোনাভাইরাস
সম্পর্কে
একটি
ধারণা
হয়েছে
যে
পোলট্রি
মুরগি-ডিম
খাওয়া
নিরাপদ
নয়।
ফলে
অনেকেই
দাম
কমে
যাওয়া
সত্ত্বেও
কিনছেন
না।
এ
কথা
সত্যি
যে
নভেল
করোনাভাইরাসের
মতো
এ
ভাইরাসগুলোর
সংক্রমণ
হওয়ার
পেছনে
একটি
অন্যতম
কারণ
হচ্ছে
ইন্ডাস্ট্রিয়াল
পদ্ধতিতে
খাদ্য
উৎপাদন।
দেশীয়
হাঁস-মুরগি-গরু-ছাগল
পালন
করে
কৃষকরা
দীর্ঘদিন
আমাদের
পুষ্টি
জোগান
দিয়েছেন।
কিন্তু
গত
দু-তিন
দশকে
এ
ব্যবস্থা
ভেঙে
দিয়ে
নতুন
করে
যে
পদ্ধতিতে
পোলট্রি-ডেইরি
ইন্ডাস্ট্রি
গড়ে
উঠেছে,
আগামীতে
এগুলো
আরো
সংকটে
পড়বে,
এতে
কোনো
সন্দেহ নেই।
আমাদের দেশে
কৃষি
খাত
বলতে
শুধু
ফসল
উৎপাদন
বোঝায়,
যা
মোট
কৃষিপণ্যের
বাজারে
৫৫
শতাংশ।
এরপর
রয়েছে
মত্স্য
খাত
২২
শতাংশ,
গবাদিপশু
১৪
শতাংশ
এবং
বনজ
ফসল
৯
শতাংশ।
কাজেই
সরকারের
দিক
থেকে
কৃষি
খাতকে
করোনা
পরিস্থিতিতে
বাঁচাতে
হলে
কৃষির
সব
খাত
নিয়েই
ভাবতে
হবে।
এখনো
সরকার
কৃষকদের
নিয়ে
কোনো
কিছু
ভাবেনি।
তাদের
দরকার
ছিল
অবিলম্বে
ফসল
বা
কৃষিপণ্য
বিক্রির
ব্যবস্থা
করা,
পরিবহনের
সুবিধা
দেয়া।
কিন্তু
তা
দেয়া
হয়নি।
এখন
ঘোষণা
এসেছে
প্রণোদনা
দেয়ার,
৫
হাজার
কোটি
টাকার
তহবিল
গঠন
করে
৪
শতাংশ
সুদে
ঋণ
সুবিধা
দেয়া
হবে।
এর
মধ্যে
কৃষি,
মত্স্য,
গবাদিপশু
সবারই
ভাগ
রয়েছে।
প্রথমত, এ
প্রণোদনা
ঘোষণায়
বরাদ্দের
পরিমাণের
দিক
থেকে
কৃষিকে
একটি
অগুরুত্বপূর্ণ
খাত
হিসেবে
দেখা
হয়েছে।
অথচ
এই
কৃষি
এখনো
জিডিপিতে
১৩
শতাংশ
অবদান
রাখে,
প্রায়
৪৫
শতাংশ
সরাসরি
কর্মসংস্থান
সৃষ্টি
করে।
পরোক্ষভাবে
এখনো
কৃষির
ওপর
নির্ভরশীল
জনগোষ্ঠী
হচ্ছে
৮০
শতাংশেরও
বেশি।
এ
শতাব্দীর
শুরুতেও
(২০০০ সালে)
জিডিপিতে
কৃষির
অবদান
ছিল
প্রায়
২৫
শতাংশ।
কৃষির
প্রতি
অবহেলা
ও
গুরুত্ব
না
দেয়ার
কারণে
জিডিপিতে
কৃষির
অংশ
এখন
প্রায়
১৩
শতাংশে
নেমে
এসেছে।
কৃষি
না
থাকলে
খাদ্যনিরাপত্তা
অর্জন
হবে
কী
করে?
খাদ্য
আমদানি
করে?
বৈদেশিক
মুদ্রা
উপার্জনের
খাতগুলোয়—যেমন
প্রবাসীদের
রেমিট্যান্স
ও
গার্মেন্ট
রফতানি—বৈশ্বিক
নভেল
করোনাভাইরাস
মহামারীর
কারণে
ধস
নামবে।
তাহলে
আমদানির
টাকা
পাব
কোথায়?
একমাত্র কৃষিই
আমাদের
এই
মহামারীর
অবস্থা
থেকে
বাঁচাতে
পারে।
কিন্তু
আমাদের
কৃষকরা
কি
সরকারের
কাছে
কোনো
প্রণোদনা
চেয়েছিলেন?
আমার
জানামতে
চাননি।
আর
চাইলেও
৪
শতাংশ
সুদে
ঋণ
হিসেবে
চাননি।
এ
মুহূর্তে
দরকার
তাদের
ফসল
বাজারজাতের
সুবিধা
দেয়া
এবং
বোরো
ফসল
কাটার
জন্য
শ্রমিকদের
লকডাউন
অবস্থায়
স্বাস্থ্য
সুরক্ষা
বজায়
রেখে
আনার
জন্য
পরিবহনের
ব্যবস্থা
করা।
এ
মুহূর্তে
কৃষকের
এই
সহায়তা
দরকার।
ফরিদা আখতার:
নির্বাহী
পরিচালক
উন্নয়ন
বিকল্পের
নীতিনির্ধারণী
গবেষণা
(উবিনীগ)