চিকিৎসার পাশাপাশি নিজের প্রতিও যত্ন নেয়া জরুরি। শারীরিক প্রদাহ এবং জয়েন্টগুলোয় চাপ কমাতে কিছু বিষয় মেনে চলতে হয়। এছাড়া সঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু করাও প্রয়োজন। এতে রোগী দ্রুত আরোগ্য লাভ করে। তা না হলে এটি থেকে অন্যান্য রোগের সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা; কেউ যদি ধূমপান বা মদপান করে তাহলে তা ছেড়ে দেয়া—এসব অভ্যাস জটিলতা বাড়াতে পারে।
কখন চিকিৎসকের কাছে যাওয়া জরুরি?
লক্ষণের গভীরতার ওপর নির্ভর করে কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া জরুরি। যদি লক্ষণগুলো দিনে দিনে বাড়তে থাকে তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া জরুরি। নিম্নের লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া জরুরি—
বুকে ব্যথা
শ্বাসকষ্ট
দৃষ্টি সমস্যা
পিঠে তীব্র ব্যথা বা অন্যান্য জয়েন্টে ব্যথা
রোগীর যদি মেরুদণ্ড অস্বাভাবিকভাবে শক্ত বা অনমনীয় বোধ হয়
অস্বাভাবিকভাবে ওজন কমতে থাকলে
চিকিৎসকের কাছ থেকে কী জেনে নেয়া জরুরি
অ্যাঙ্কাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিস বা অন্য ধরনের আর্থ্রাইটিস আছে কিনা
রোগীর জেনেটিক পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে কিনা
কোন ধরনের চিকিৎসায় দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যাবে
কোনো থেরাপির প্রয়োজন আছে কিনা
অন্য কোনো রোগের ঝুঁকি রয়েছে কিনা