ড. আকবর
আলি
খানের
সঙ্গে
আমার
পরিচয়টা
হয়েছিল
কিছুটা
ভিন্নভাবে।
আমি
তখন
ব্রিটিশ
এক
ব্যাংকে
কাজ
করি।
আমরা
এখানে
একটা
অফশোর
শাখা
খোলার
চিন্তা
করছিলাম।
এ
কাজে
করের
ক্ষেত্রে
কী
ধরনের
সুযোগ-সুবিধা
পেতে
পারি,
তা
নিয়েই
আলোচনা।
তখন
এনবিআরের
চেয়ারম্যান
আকবর
আলি
খান।
আমার
বসকে
নিয়ে
তার
সঙ্গে
সাক্ষাতের
একটা
তারিখ
নির্ধারণ
করলাম।
তিনি
অনেকটা
প্রস্তুত
হয়েই
ছিলেন
এবং
অনেকটা
পত্রপাঠ
বিদায়
করে
দিলেন।
তিনি
বলেছিলেন,
আপনারা
জানেন
আমাদের
দেশে
কর
আহরণ
কম।
আমরা
ব্যাংকগুলো
থেকে
রাজস্বের
একটা
বড়
অংশ
পাই।
আমরা
অবশ্যই
বিদেশী
ব্যাংকগুলোকে
সহযোগিতা
করতে
চাই।
সেক্ষেত্রে
বিদেশী
ব্যাংকগুলো
যদি
ব্যবসা
পরিচালনা
করতে
চায়,
তাহলে
আমি
তাদের
অবশ্যই
সুযোগ
দিতে
চাই।
কিন্তু
একই
সঙ্গে
এটাও
দেখতে
চাই
কর
কমালে
আমাদের
কী
লাভ।
আমাদের
বৃহত্তর
চিত্রটি
তুলে
ধরে
একটা
লিখিত
প্রতিবেদন
দিতে
বলা
হলো। তিনি
বললেন,
আমার
সঙ্গে
সবাই
দেখা
করে
শুধু
কর
কমাতে
বলে।
তারা
চিন্তা
করে
না
এটা
আমাদের
স্থানীয়
অর্থায়নের
প্রধান
উৎস।
সভাশেষে
ড.
আকবর
আলি
খান
আমাকে
বললেন,
আমি
বিবেচনা
করতে
রাজি
আছি।
আপনাদের
দুটি
পথ।
এক,
ছোট
একটা
গবেষণা
করে
দেখাতে
হবে
কেন
কর
সুবিধা
দেব।
এতে
হয়তো
পুরো
খাতেরই
উপকার
হবে।
দুই,
না
হলে
আপনি
আইনজীবীর
কাছে
চলে
যাবেন।
আমার
বিরুদ্ধে
মামলা
করবেন।
আমার
ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তা
মনে
করলেন
এখানে
আর
কাজ
হবে
না।
সিদ্ধান্ত
হলো
অফশোর
ব্যাংকিংয়ে
আমরা
আর
যাব
না।
আমি
কিন্তু
হাল
ছাড়িনি।
অফশোর
ব্যাংকিং
নিয়ে
পড়াশোনা
শুরু
করলাম
অনেকটা
একাডেমিক
আগ্রহ নিয়ে।
বিভিন্ন
দেশের
অভিজ্ঞতা
তুলে
ধরে
একটা
ছোট
রিপোর্ট
লিখিতরূপে
তার
কাছে
উপস্থাপন
করলাম।
তিনি
সেটা
রাখলেন।
পরে
পিওর
মাধ্যমে
একদিন
খবর
দিলেন
আমি
যেন
তার
সঙ্গে
দেখা
করি।
তিনি
তখন
অর্থ
মন্ত্রনালয়ের
সচিব।
যাওয়ার
পর
আমাকে
বললেন,
আপনারা
তো
বিদেশী
ব্যাংকে
অর্থায়নের
আগে
খাতওয়ারি
বিশ্লেষণ
করেন।
আমি
অনেক
অবাক
হলাম,
তিনি
কীভাবে
জানলেন।
কয়েকটি
খাতের
কথা
উল্লেখ
করে
আমাকে
বললেন,
এ
খাতগুলো
কীভাবে
চলছে,
কারা
চালাচ্ছে,
এগুলো
একটু
গভীরভাবে
দেখতে
পারেন
কিনা।
আর
আমরা
যদি
এ
খাতকে
উৎসাহিত
করতে
চাই,
তাহলে
কীভাবে
করতে
পারি।
তিনি
দুগ্ধ
খাত
নিয়ে
একটা
বিশ্লেষণ
দিতে
বললেন।
তখন
মিল্ক
ভিটা
এবং
কুমিল্লা
বাটার
এগুলো
ছাড়া
আমি
খুব
একটা
চিনতাম
না।
তখন
বাজারে
প্রাণও
আসেনি।
আমি
কিছুদিন
ভারতে
কাজ
করেছি।
আমুল
ও
সমমানের
দুগ্ধজাত
পণ্য
বিক্রয়কারী
প্রতিষ্ঠানগুলো
বিবেচনায়
নিয়ে
ছোট্ট
করে
একটা
বিশ্লেষণ
লিখে
দিলাম।
এটা
২৫
বছর
আগের কথা।
আমার
এখন
মনে
হয়,
সেটা
খুব
একটা
ভালো
হয়নি।
তার
পরও
নানা
খাত
সম্পর্কে
আমার
বিশ্লেষণ
তিনি
জানতে
চাইতেন।
আমাকে
একদিন
বললেন,
বাংলাদেশ
থেকে
কি
বই
রফতানি
হয়?
আমাদের
ব্যাংকের
ট্রেড
সার্ভিস
ডিপার্টমেন্টের
ম্যানেজারকে
জিজ্ঞাসা
করলাম,
তিনি
বললেন
হ্যাঁ
রফতানি
হয়।
আমার
এখান
থেকে
হয়।
একজন
নারী
বই
রফতানি
করেন।
আমি
দেখলাম,
স্ট্যাটিস্টিক্যাল
ইয়ারবুক,
অর্থনীতির
বিভিন্ন
খাতের
ওপর
লিখিত
কিছু
ইংরেজি
বই
ইউরোপের
বিভিন্ন
দেশে
রফতানি
হয়।
আমি
দেখলাম,
সরকারের
কিছু
দলিল-দস্তাবেজসংক্রান্ত
পরিসংখ্যানের
বই
এবং
অধ্যাপক
রেহমান
সোবহানের
তত্ত্বাবধানে
প্রকাশিত
টাস্কফোর্স
প্রতিবেদন
বিশ্বব্যাংকসহ
বহুপাক্ষিক
সংস্থাগুলোয়ও
রফতানি
হয়।
আমি
অবাক
হলাম,
ড.
আকবর
আলি
খান
এটা
কীভাবে
জানলেন।
পরে
আরো
অনেক
বিষয়ে
তিনি
আমাকে
আগ্রহী
করে
তুললেন।
আরেকটা
স্মৃতি
মনে
পড়ছে,
আমি
তখন
স্ট্যান্ডার্ড
চার্টার্ড
ব্যাংকের
ফাইন্যান্সিয়াল
ইনস্টিটিউশন
বিভাগে
যোগ
দিয়েছি।
তিনি
জিজ্ঞাসা
করলেন,
আপনার
বিভাগের
কাজ
কী।
আমি
বললাম,
স্যার,
এটা
করেসপন্ডেন্ট
ব্যাংকিং।
অন্যান্য
ব্যাংকের
এলসি
খুলতে
সহায়তা
করা;
আমাদের
যেহেতু
বিভিন্ন
দেশে
শাখা
আছে।
আপনি
তাহলে
এ
কাজটা
করতে
পারেন,
চট্টগ্রামের
বিভিন্ন
ব্যাংকের
ম্যানেজারকে
ফোন
করে
জানার
চেষ্টা
করুন
ইদানীং
কী
কী
পণ্য
বেশি
আমদানি
হয়।
তিনি
কীভাবে
জানলেন
প্রতিটি
শাখায়
একজন
ট্রেড
অফিসার
থাকেন,
এলসি
কর্মকর্তা
থাকে।
দিব্যদৃষ্টি
দিয়ে
তিনি
সেটা
বুঝতেন।
একদিন
তার
অফিসে
গেলাম।
তিনি
কোথাও
যাবেন।
আমি
বললাম,
স্যার
কোথায়
যাচ্ছেন।
বললেন,
আজ
আমার
ফ্লাইট।
আমি
একটু
বিশ্বব্যাংকের
মিটিংয়ে
যাচ্ছি।
তবে
আমি
লন্ডন
হয়ে
যাব।
আমাদের
ভৈরবে
একটা
সড়ক
সেতু
হবে।
টাকা
নেই
তো,
সেজন্য
ইউকে
সরকারের
যে
ইসিজিডি
রয়েছে
তাদের
সঙ্গে
এক্সপোর্ট
ক্রেডিট
গ্যারান্টির
জন্য
আলাপ
করব।
তিনি
বললেন,
কাজটা
কোনো
ব্রিটিশ
কনস্ট্রাকশন
কোম্পানি
পেলে
তারা
এক্সপোর্ট
ক্রেডিট
গ্যারান্টি
দেবে।
তাই
সেখানে
যাব।
তার
কাছ
থেকেই
আমি
প্রথমে
ইসিজিডির
নাম
শুনেছিলাম।
একজন
সরকারি
কর্মকর্তা
বলেছেন,
এক্সপোর্ট
ক্রেডিট
এজেন্সির
গ্যারান্টি
পেলে
আমাদের
সেতু
নির্মাণ
সহজ
হয়ে
যাবে।
তারা
গ্যারান্টি
দিলে
তোমাদের
মতো
অনেক
ব্যাংক
টাকা
দেবে।
এটা
সত্যি।
পরে
ব্রিটিশ
এবং
ডাচ
একটি
কোম্পানি
সেতুটি
নির্মাণ
করেছিল।
আরেকবার
তিনি
আমি
আমাকে
ডেকেছিলেন।
সম্ভবত
তিনি
তখন
গ্রামীণ
ব্যাংকের
চেয়ারম্যান।
সে
সময়
১৯৯৮
সালের
বন্যা।
অনেক
ক্ষয়ক্ষতি।
গ্রামীণ
ব্যাংকের
গ্রাহক
ঋণ
ফেরত
দিতে
পারছিল
না।
তিনি
বললেন,
একটি
জরুরি
বিষয়ে
আলাপ
করার
জন্য
তোমাকে
ডেকেছি।
সেটি
হলো,
গ্রামীণ
ব্যাংকের
জন্য
তুমি
কিছু
করতে
পারো
কিনা
দেখ।
আমি
বললাম,
স্যার
ফাইন্যান্সিয়াল
ইনস্টিটিউশন
রিস্ক
ম্যানেজমেন্ট
এবং
ঋণ
অনুমোদন
লন্ডন
থেকে
হয়।
তিনি
বললেন,
তুমি
দুটি
কাজ
করো।
তুমি
অধ্যাপক
ইউনূসের
ওপর
ব্যাংকার
টু
দ্য
পুওর
বইটি
এবং
গ্রামীণ
ব্যাংকের
মডেলের
ওপর
বিদেশে
কেউ
একজন
পিএইচডি
করেছিলেন,
বইটি
গ্রামীণ
ট্রাস্টে
গিয়ে
সংগ্রহ
করে
কুরিয়ার
করে
লন্ডনে
পাঠিয়ে
দাও।
সঙ্গে
আবেদনপত্রও
পাঠিয়ে
দিয়ো।
তখন
আমাদের
ব্যাংক
রিস্ক
দেখতেন
ডেভিড
স্পার্কস।
তিনি
বললেন,
আমরা
গ্রামীণ
ব্যাংক
এবং
ইউনূসকে
চিনি।
আমরা
অবশ্যই
সাহায্য
করব।
বলতে
গেলে,
সাহায্য
পেতে
খুব
বেশি
সময়
লাগেনি।
আকবর
আলি
খান
এসব
বিষয়
বুঝতেন।
একজন
সরকারি
কর্মকর্তার
বাইরে
গিয়ে
অর্থনীতি
ও
ব্যাংকিংয়ের
আদ্যোপান্ত
কীভাবে
বুঝতেন
এখনো
আমার
মাথায়
আসে
না।
আরেকটা
স্মৃতিচারণা
করি।
সম্ভবত
২০০০
কি
২০০১
সাল।
আমাদের
বৈদেশিক
মুদ্রার
সঞ্চিতি
অনেক
কমে
এল।
তিনি
আমাকে
একদিন
ডাকলেন।
বললেন,
তোমাদের
ব্যাংক
এবং
আরো
কিছু
ব্যাংক
আফ্রিকায়
রিসিভেবল
সিকিউরিটাইজেশন
করেছে
বলে
জানি।
তিনি
বললেন,
বাংলাদেশে
কত
রেমিট্যান্স
আসে,
কোন
ব্যাংকের
মাধ্যমে
আসে।
বললেন,
সোনালী
ব্যাংকের
মাধ্যমে
৩/৪
বিলিয়ন
ডলার
রেমিট্যান্স
এলে
তার
বিপরীতে
১
বিলিয়ন
ডলারকে
রিসিভেবল
সিকিউরিটি
ধরে
তোমাদের
ব্যাংক
আমাকে
ঋণ
দিক
এলসি
খোলার
জন্য।
এলসি
খুলতে
পারলে
সরকারের
অত্যাবশ্যকীয়
খাদ্যশস্য
আমদানি
হবে
এবং
দরিদ্র
লোক
স্বস্তিতে
থাকবে।
আমি
নিজে
জানতাম
না।
আমি
আমাদের
ব্যাংকের
আফ্রিকার
স্ট্রাকচার্ড
ফাইন্যান্সের
হেডের
কাছ
থেকে
খোঁজ
নিয়েছিলাম
এবং
জেনেছিলাম,
হ্যাঁ
রেমিট্যান্স
ও
সরকারের
অন্যান্য
প্রাপ্তির
বিপরীতে
রিসিভেবল
সিকিউরিটাইজেশন
সম্ভব।
তিনি
পাবলিক
সার্ভেন্টের
একটা
ডিফাইনিং
ক্যারেক্টর,
সেটা
বুঝতে
এটা
কি
যথেষ্ট
নয়?
ড.
আকবর
আলি
খান
পাকিস্তান
সরকারের
সঙ্গে
কাজ
করেছেন।
মুক্তিযুদ্ধ
শুরু
হলে
পাকিস্তানের
পক্ষ
ছেড়ে
প্রবাসী
সরকারের
সঙ্গে
কাজ
শুরু
করেন।
তিনি
একজন
মুক্তিযোদ্ধা।
বঙ্গবন্ধু
সরকারের
সঙ্গেও
প্রত্যক্ষভাবে
কাজ
করেছেন।
তিনি
একবার
আমাকে
বলেছিলেন,
১৯৭৪
সালের
দুর্ভিক্ষ
দেশকে
এগিয়ে
দিয়েছে।
এ
দুর্ভিক্ষের
আগে
মানুষ
বোঝেনি
গ্রামের
বাইরে
একটা
দুনিয়া
আছে।
বোঝেনি,
শহরে
যেতে
হবে।
আবার
দেখল
শহরেও
দুর্ভিক্ষ।
যেতে
হবে
শহরের
বাইরে।
এভাবে
শুরু
হলো
আমাদের
প্রবাসী
বাংলাদেশীদের
যাত্রা।
সরকারি
কর্মকর্তা
হিসেবে
তিনি
সবসময়ই
দেশের
স্বার্থ
চিন্তা
করতেন।
তার
আছে
বিচিত্র
বিষয়ে
আগ্রহ
এবং
পাণ্ডিত্য।
সরকারি
কর্মকর্তাদের
মধ্যে
যা
খুব
বিরল।
এবার
আসি
ব্যক্তিগত
জীবনে।
ব্যক্তিগতভাবে
ড.
আকবর
আলি
খান
যেখান
থেকে
যা
পেয়েছেন
তা
শিখেছেন
এবং
মনের
মধ্যে
রেখে
দিয়েছেন।
জীবনে
কাজে
লাগিয়েছেন।
এটা
তার
ব্যক্তিগত
মূল্যবোধের
একটা
বড়
জায়গা।
ব্যক্তিগত
জীবনে
তার
স্ত্রীকে
তিনি
খুব
সম্মানের
দৃষ্টিতে
দেখতেন।
একবার
তিনি
আমাকে
বলেছিলেন,
একজন
সফল
মানুষ
হতে
গেলে
দুটি
বিষয়
খুব
গুরুত্বপূর্ণ।
এক,
জ্ঞান
এবং
দুই,
সুখী
পরিবার।
আমি
তার
বাসায়
অনেকবার
গিয়েছি।
যাওয়ার
পর
প্রতিবারই
অনেক
জিনিস
এসে
যেত।
তার
স্ত্রী
সানবিমস
স্কুলের
একজন
নিবেদিতপ্রাণ
শিক্ষক
ছিলেন।
তিনি
অত্যন্ত
সম্ভ্রান্ত,
ভালো
ও
জ্ঞানদীপ্ত
পরিবারের
সদস্য
ছিলেন।
ড.
খান
তার
মেয়েকেও
প্রচণ্ড
ভালোবাসতেন।
মেয়ের
অসুস্থতায়
অনেক
ভেঙে
পড়েছিলেন।
কিছু
দিনের
ব্যবধানে
স্ত্রী
ও
কন্যা
বিয়োগ
তাকে
অনেক
দুঃখে
ফেলে
দিলেও
তিনি
ভাঙেননি।
যেন
বেঁচে
আছেন
এ
দেশের,
জনগণের
জন্য
আরো
ভালো
কিছু
শুনতে।
আকবর
আলি
খানের
বৃহত্তর
পরিবারের
সঙ্গে
আমি
মেলামেশা
করেছি।
সেখানে
দুটি
বিষয়
খুবই
প্রণিধানযোগ্য।
একটা
হলো
বিনয়,
দ্বিতীয়
বিষয়
হলো
জ্ঞান।
এখনো
তার
পরিবারের
মধ্যে
সততা
আছে।
তারা
কোনো
কিছু
অনার্জিত
চাননি।
কীভাবে
সত্ভাবে
জীবনযাপন
করতে
হয়,
দুঃসময়েও
সাহস
নিয়ে
কথা
বলতে
হয়,
গরিব
মানুষের
অধিকারের
পক্ষে
বলতে
হয়
এবং
নানাভাবে
রাষ্ট্র
ও
সমাজের
দায়
শোধ
করতে
হয়,
তার
একটা
সমুজ্জ্বল
উদাহরণ
ড.
আকবর
আলি
খান।
তার
নীতিবোধ,
সংস্কার
চিন্তা,
সৎসাহস
অনেক
অনেক
দিন
আমাদের
পথ
দেখাবে।
মামুন রশীদ: অর্থনীতি বিশ্লেষক