পলিসি ডায়ালগে বক্তারা

জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে যেতে হবে

বক্তারা বলেন, দেশের পরিবেশ খাতের বড় ক্ষতির অন্যতম কারণ হলো জ্বালানি খাত। নদীর পাশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কারণে নদী মারাত্মকভাবে দূষিত হয়েছে। গত ১০-১৫ বছরে বিদ্যুৎ খাতে গুরুত্ব দেয়া হলেও শুষ্ক মৌসুমে বিদ্যুৎ সংকট ও লোডশেডিং দেখা যায়।

বাংলাদেশের জলবায়ু সংকট ও জ্বালানি সংকট একে অপরের সঙ্গে জড়িত। পরিবেশ দূষণ কমাতে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে যেতে হবে।

আজ বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) রাজধানীর বাংলামোটরে এক সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। ‘বাসযোগ্য শহরের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানির ভূমিকা’ শীর্ষক এই সংলাপের আয়োজন করে পাঁচটি সংগঠন।

বক্তারা বলেন, দেশের পরিবেশ খাতের বড় ক্ষতির অন্যতম কারণ হলো জ্বালানি খাত। নদীর পাশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর কারণে নদী মারাত্মকভাবে দূষিত হয়েছে। গত ১০-১৫ বছরে বিদ্যুৎ খাতে গুরুত্ব দেয়া হলেও শুষ্ক মৌসুমে বিদ্যুৎ সংকট ও লোডশেডিং দেখা যায়।

বর্তমানে দেশের জ্বালানি খাতে ৯১ শতাংশ জীবাশ্ম জ্বালানি ও মাত্র ৯ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করা হচ্ছে। পরিবেশ দূষণ কমাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে যাওয়া জরুরি।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ প্ল্যানার্স (বিআইপি) এর সভাপতি অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খানের সভাপতিত্বে বক্তারা আরো বলেন, বাংলাদেশে জলবায়ু ও পরিবেশ নিয়ে নীতিমালা থাকলেও বাস্তবায়ন কম। জনগণের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে।

আরও