খাদ্য
মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন বলেছেন, ‘খুলনায় গমের স্টিল সাইলো (আধুনিক গম সংরক্ষণাগার) আন্তর্জাতিক
মানের উপযোগী করে নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে খাদ্যশস্য সংরক্ষণাগারে দীর্ঘ তিন বছর সময় এর গুণগতমান বজায়
থাকবে। এটিতে স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় গম সংরক্ষণ, লোডিং
এবং আনলোড করা হবে। ফলে খাদ্যশস্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা অনেক কম থাকে। দেশের
আরো কয়েকটি অঞ্চলে একই ধরনের সাইলো নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।’
গতকাল সকালে খুলনার মহেশ্বরপাশা আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় নির্মাণাধীন স্টিল সাইলোর কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিমিয় সভায় তিনি এসব বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনার আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক ইকবাল বাহার চৌধুরী, আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ প্রকল্পের ম্যানেজার প্রকৌশলী ওমর ফারুক, জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক তাজুল ইসলামসহ প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
৩৫৫ কোটি ৯১ লাখ ৭ হাজার টাকা ব্যয়ে আধুনিক স্টিল সাইলোর নির্মাণকাজ চলতি বছরের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। এর ধারণক্ষমতা ৭৬ হাজার ২০০ টন। বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ সহযোগিতায় গমের আধুনিক সংরক্ষণাগার নির্মিত হচ্ছে।