শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা

জাহাজ নির্মাণ শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকার কাজ করছে

তিনি বলেন, এ শিপইয়ার্ডে আমাদের ১৮টি নৌযানের নির্মাণ কাজ চলছে। আমি এসেছিলাম সর্বশেষ কী অবস্থা তা দেখার জন্য। কাজের অগ্রগতি সন্তোষজনক। আগামী বছরের মার্চ থেকে আমরা নৌযানগুলো বুঝে পাব। ডিসেম্বর মাস নাগাদ সবগুলো নৌযান বুঝিয়ে দেয়া দরকার।

অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, জাহাজ নির্মাণ কাজে বাংলাদেশী শ্রমিকদের সক্ষমতা অনেক বেড়েছে। এখন এ খাতের শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে গজারিয়া উপজেলার নয়ানগর গ্রামে অবস্থিত থ্রি-এঙ্গেল মেরিন শিপইয়ার্ড পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, এ শিপইয়ার্ডে আমাদের ১৮টি নৌযানের নির্মাণ কাজ চলছে। আমি এসেছিলাম সর্বশেষ কী অবস্থা তা দেখার জন্য। কাজের অগ্রগতি সন্তোষজনক। আগামী বছরের মার্চ থেকে আমরা নৌযানগুলো বুঝে পাব। ডিসেম্বর মাস নাগাদ সবগুলো নৌযান বুঝিয়ে দেয়া দরকার।

পরিদর্শনকালে বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার বণিক, বিআইডবিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, বিআইডব্লিউটিসির প্রকল্প ও প্রধান প্রকৌশলী পরিচালক জিয়াউল ইসলাম, গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোহিনুর আক্তার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মামুন শরীফসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে থ্রি-অ্যাঙ্গেল শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম জানান, আগামী বছরের মার্চ থেকে আমি নৌযানগুলো বুঝিয়ে দেয়া শুরু করব। নয় মাসে পর্যায়ক্রমে ৬টি ফেরি, ২টি ফায়ার ফাইটিং টাগবোট, ২টি কোস্টাল ওয়েল ট্যাংকার, ৪টি কেস্টাল সি-ট্রাক, ৩টি মর্ডান ইনল্যান্ড প্যাসেঞ্জার ভেসেল ও ১টি ইনস্পেকশন বোট হস্তান্তর করা হবে।

আরও