রংপুরে কোটা বিরোধী আন্দোলনে রোবার (৪ জুলাই)
৪ জন নিহত হয়েছেন। তারা হলেন রংপুর সিটি কর্পোরেশন ৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং মেট্রোপলিটন
পরশুরাম থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি হারাধন ধন রায় হারা ও তার ভাগ্নে (বডিগার্ড) শ্যামল
চন্দ্র রায়, এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী খায়রুল ইসলাম সবুজ (২৮) ও মাসুম।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই কর্মীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গের সরদার মিজানুর রহমান মিজান।
আর রংপুর সিটি কর্পোরেশন ৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর
এবং মেট্রোপলিটন পরশুরাম থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি হারাধন ধন রায় হারা এবং তার বডিগার্ডের
মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন রংপুর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র এবং ১৯ নং
ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাহমুদুর রহমান টিটু।
এদিকে রংপুর মহানগরীতে আওয়ামী লীগের জেলা
ও মহানগর কার্যালয়ে আগুন দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। এ ছাড়া বদরগঞ্জ, মিঠাপুকুর ও পীরগঞ্জ
উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর ও হামলার ঘটনা ঘটেছে।